আইনের সঠিক প্রয়োগের অভাবে উন্মুক্ত ধূমপানে জড়াচ্ছে শিশু-কিশোর; সিগারেট থেকেই শুরু, লক্ষ্য মাদকের ভয়াল রাজ্য
দেশজুড়ে শিশু ও কিশোরদের মধ্যে ধূমপান আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ধূমপানের প্রতি এই আসক্তিই অনেক সময় মাদকাসক্তির প্রথম ধাপ হিসেবে কাজ করছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। যদিও সকল ধূমপায়ী মাদকাসক্ত হন না, তথাপি অধিকাংশ মাদকাসক্তরাই প্রথমে ধূমপানের মাধ্যমেই প্রবেশ করেছেন মাদক জগতে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শখ, কৌতূহল ও বন্ধুদের চাপে শিশু-কিশোররা ধূমপানে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। পরবর্তীতে সেই অভ্যাসই গাঁজা, ইয়াবা, ফেন্সিডিলসহ অন্যান্য মাদকের দিকে ঠেলে দেয়।
শখ থেকে সর্বনাশের পথে
একটি স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) জানায়, “প্রথমে বন্ধুদের সাথে মজা করে একদিন সিগারেট খাই। পরে সেটা নেশা হয়ে দাঁড়ায়। এখন না খেলে মন খারাপ লাগে।”
এই কিশোর জানায়, স্কুলের পাশের দোকান থেকে খুব সহজেই তারা সিগারেট সংগ্রহ করে। দোকানদার কখনোই বয়স জানতে চায় না।
আইন আছে, প্রয়োগ নেই
বর্তমান আইন অনুযায়ী, ১৮ বছরের নিচে কারো কাছে সিগারেট বা অন্য তামাকজাত দ্রব্য বিক্রি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এই আইন কার্যত প্রয়োগ হয় না বললেই চলে।
রাস্তার পাশের ছোট চায়ের দোকান কিংবা মোড়ের ফাস্টফুড দোকানে অনায়াসে সিগারেট পাচ্ছে অপ্রাপ্তবয়স্করা। স্থানীয় প্রশাসনের তদারকির অভাবে এসব ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে।
অভিভাবকদের অসচেতনতা, সামাজিক অবহেলা ও পারিবারিক অস্থিরতা শিশু-কিশোরদের মাদকের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। পরিবারে স্নেহ ও নিয়ন্ত্রণের ভারসাম্য হারিয়ে গেলে সন্তানরা বিকল্প আশ্রয় খুঁজে নেয়, যা কখনো বন্ধুত্বের নামে অপরাধের দিকেও নিয়ে যায়।
যদিও শুধু আইন দিয়ে এই সমস্যার সমাধান হবে না। পরিবার, বিদ্যালয় ও সমাজকে একযোগে কাজ করতে হবে।”
ধূমপানকে ‘সাধারণ ব্যাপার’ বলে উপেক্ষা করলে ভবিষ্যতে ভয়ানক মূল্য দিতে হতে পারে। শিশু-কিশোরদের হাত থেকে সিগারেট সরাতে না পারলে, মাদক তাদের ভবিষ্যৎ গ্রাস করবেই। সময় থাকতে ব্যবস্থা না নিলে প্রজন্ম হারানোর শঙ্কা বাড়বে এমই মন্তব্য বিশিষ্টজনদের।
দেশজুড়ে শিশু ও কিশোরদের মধ্যে ধূমপান আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ধূমপানের প্রতি এই আসক্তিই অনেক সময় মাদকাসক্তির প্রথম ধাপ হিসেবে কাজ করছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। যদিও সকল ধূমপায়ী মাদকাসক্ত হন না, তথাপি অধিকাংশ মাদকাসক্তরাই প্রথমে ধূমপানের মাধ্যমেই প্রবেশ করেছেন মাদক জগতে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শখ, কৌতূহল ও বন্ধুদের চাপে শিশু-কিশোররা ধূমপানে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। পরবর্তীতে সেই অভ্যাসই গাঁজা, ইয়াবা, ফেন্সিডিলসহ অন্যান্য মাদকের দিকে ঠেলে দেয়।
শখ থেকে সর্বনাশের পথে
একটি স্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) জানায়, “প্রথমে বন্ধুদের সাথে মজা করে একদিন সিগারেট খাই। পরে সেটা নেশা হয়ে দাঁড়ায়। এখন না খেলে মন খারাপ লাগে।”
এই কিশোর জানায়, স্কুলের পাশের দোকান থেকে খুব সহজেই তারা সিগারেট সংগ্রহ করে। দোকানদার কখনোই বয়স জানতে চায় না।
আইন আছে, প্রয়োগ নেই
বর্তমান আইন অনুযায়ী, ১৮ বছরের নিচে কারো কাছে সিগারেট বা অন্য তামাকজাত দ্রব্য বিক্রি সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এই আইন কার্যত প্রয়োগ হয় না বললেই চলে।
রাস্তার পাশের ছোট চায়ের দোকান কিংবা মোড়ের ফাস্টফুড দোকানে অনায়াসে সিগারেট পাচ্ছে অপ্রাপ্তবয়স্করা। স্থানীয় প্রশাসনের তদারকির অভাবে এসব ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে।
অভিভাবকদের অসচেতনতা, সামাজিক অবহেলা ও পারিবারিক অস্থিরতা শিশু-কিশোরদের মাদকের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। পরিবারে স্নেহ ও নিয়ন্ত্রণের ভারসাম্য হারিয়ে গেলে সন্তানরা বিকল্প আশ্রয় খুঁজে নেয়, যা কখনো বন্ধুত্বের নামে অপরাধের দিকেও নিয়ে যায়।
যদিও শুধু আইন দিয়ে এই সমস্যার সমাধান হবে না। পরিবার, বিদ্যালয় ও সমাজকে একযোগে কাজ করতে হবে।”
ধূমপানকে ‘সাধারণ ব্যাপার’ বলে উপেক্ষা করলে ভবিষ্যতে ভয়ানক মূল্য দিতে হতে পারে। শিশু-কিশোরদের হাত থেকে সিগারেট সরাতে না পারলে, মাদক তাদের ভবিষ্যৎ গ্রাস করবেই। সময় থাকতে ব্যবস্থা না নিলে প্রজন্ম হারানোর শঙ্কা বাড়বে এমই মন্তব্য বিশিষ্টজনদের।
আব্দুল্লাহ হিল কাফি